ডেস্ক রিপোর্ট
সিএইচটিনিউজ.কম
বান্দরবানের বোমাং সার্কেলের বিভিন্ন মৌজার হেডম্যানরা অভিযোগ করে বলেছেন, ভুয়া কাগজপত্র ও দলিল তৈরি করে দখলবাজরা নানাভাবে ভূমি দখল করে নিচ্ছে। সবচেয়ে বেশি সমস্যা দেখা দিয়েছে জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি, লামা ও আলীকদম এলাকায়। এসব এলাকার পাহাড়ি সম্প্রদায় এখন উচ্ছেদ আতংকে রয়েছে। নাইক্ষ্যংড়ির বাইশারীতে বেশ কিছু চাক পরিবার উচ্ছেদ হয়ে গেছে। একটি মহল নোটারী পাবলিক, হেডম্যান রিপোর্ট, ভুয়া নথি তৈরি করে শত শত একর পাহাড়ি ঐলাকা দখল করে রাবার, হর্টিকালচার, হাইব্রিড গাছের বাগান গড়ে তুলছে। এতে করে এলাকায় ভূমি সমস্যা প্রকট রূপ নিয়েছে।গতকাল বুধবার বান্দরবানের ভূমি সমস্যা নিয়ে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় তারা এ অভিযোগ করেন।
বান্দরবানের বোমাং সার্কেলের বিভিন্ন মৌজার হেডম্যানরা অভিযোগ করে বলেছেন, ভুয়া কাগজপত্র ও দলিল তৈরি করে দখলবাজরা নানাভাবে ভূমি দখল করে নিচ্ছে। সবচেয়ে বেশি সমস্যা দেখা দিয়েছে জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি, লামা ও আলীকদম এলাকায়। এসব এলাকার পাহাড়ি সম্প্রদায় এখন উচ্ছেদ আতংকে রয়েছে। নাইক্ষ্যংড়ির বাইশারীতে বেশ কিছু চাক পরিবার উচ্ছেদ হয়ে গেছে। একটি মহল নোটারী পাবলিক, হেডম্যান রিপোর্ট, ভুয়া নথি তৈরি করে শত শত একর পাহাড়ি ঐলাকা দখল করে রাবার, হর্টিকালচার, হাইব্রিড গাছের বাগান গড়ে তুলছে। এতে করে এলাকায় ভূমি সমস্যা প্রকট রূপ নিয়েছে।গতকাল বুধবার বান্দরবানের ভূমি সমস্যা নিয়ে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় তারা এ অভিযোগ করেন।
বান্দরবান সদর উপজেলা মিলনায়তনে এই মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। জেলা প্রশাসক কে এম তারিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান সাংসদ বীর বাহাদুর। এছাড়া বৈঠকে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ক্যশৈহ্লা, পুলিশ সুপার কামরম্নল আহসান, বোমাং রাজা ইঞ্জিনিয়ার উচ প্রু চৌধুরী, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক এস এম নাজিম উদ্দিন, এডিসি ফয়েজ আহম্মেদ উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে নানা অভিযোগ উত্থাপন হলেও ভূমি দখলকারী ও অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কোন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়নি। একটি কমিটি গঠন করার কথা থাকলেও সে বিষয়েও কোন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়নি। ফলে বৈঠকটি কোন সিদ্ধান্ত ছাড়াই শেষ হয়।
খবরের উৎস: দৈনিক পূর্বকোণ