গতকাল ২৯ মার্চ ২০১০ রাঙামাটি জেলার কাউখালী উপজেলাদীন ঘাগড়া ইউনিয়নের তালুকদার পাড়ায় সেটলার কর্তৃক ঝরণা দেওয়ান(৩৩) নামে এক পাহাড়ি নারীকে ধর্ষণের পর হত্যার প্রতিবাদে এলাকাবাসী আজ বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে। দুপুর ১টায় মিছিলটি কাউখালীর তালুকদার পাড়া থেকে শুরু হয়ে কাউখালীর মাঠে এসে শেষ হয় এবং সেখানে এক প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতে এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী তন্টু মনি চাকমা। এছাড়া আরো বক্তব্য রাখেন ইউনাইটেড পিপল্স ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট(ইউপিডিএফ)-এর কাউখালী ইউনিটের প্রতিনিধি পুলক জ্যোতি চাকমা ও চরণশিং তঞ্চঙ্গ্যা।
বক্তারা বলেন, গতকাল গ্রামের পার্শ্ববর্তী জঙ্গল থেকে লাকড়ি আনতে গেলে এ ঘটনা ঘটে। সন্ধ্যার দিকে উলঙ্গ অবস্থায় ঝরণা দেওয়ানের ক্ষতবিক্ষত লাশ জঙ্গল থেকে উদ্ধার করা হয়। পার্শ্ববর্তী সেটলার ইদ্রিস আলী ও কাশেমের সাথে জমি নিয়ে বিরোধের জের ধরে পরিকল্পিতভাবে তাকে ধর্ষণের পর খুন করা হয়েছে।
বক্তারা আরো বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে এ ধরনের ঘটনা নতুন নয়। বরাবরই প্রশাসন দোষী ব্যক্তিদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে ঘটনা ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা চালিয়ে আসছে। ঘটনার পর ইদ্রিস আলী ও কাশেমের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা হলেও তাদেরকে এখনো আটক করা হয়নি।
বক্তারা অবিলম্বে খুনীদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান। অন্যথায় কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে হুঁশিয়ারী উচ্চারণ করেন।
বক্তারা বলেন, গতকাল গ্রামের পার্শ্ববর্তী জঙ্গল থেকে লাকড়ি আনতে গেলে এ ঘটনা ঘটে। সন্ধ্যার দিকে উলঙ্গ অবস্থায় ঝরণা দেওয়ানের ক্ষতবিক্ষত লাশ জঙ্গল থেকে উদ্ধার করা হয়। পার্শ্ববর্তী সেটলার ইদ্রিস আলী ও কাশেমের সাথে জমি নিয়ে বিরোধের জের ধরে পরিকল্পিতভাবে তাকে ধর্ষণের পর খুন করা হয়েছে।
বক্তারা আরো বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে এ ধরনের ঘটনা নতুন নয়। বরাবরই প্রশাসন দোষী ব্যক্তিদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে ঘটনা ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা চালিয়ে আসছে। ঘটনার পর ইদ্রিস আলী ও কাশেমের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা হলেও তাদেরকে এখনো আটক করা হয়নি।
বক্তারা অবিলম্বে খুনীদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান। অন্যথায় কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে হুঁশিয়ারী উচ্চারণ করেন।