কুদুকছড়িতে সংবাদ সম্মেলন

অনাদী রঞ্জন ও অনল বিকাশ চাকমা’র হত্যাকারীদের গ্রেফতার ও শাস্তির দাবি করেছে পরিবারের সদস্যরা

0

কুদুকছড়ি(রাঙামাটি) : সাবেক ইউপি সদস্য অনাদী রঞ্জন চাকমা ও ইউনাইটেড পিপল্স ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) এর সংগঠক অনল বিকাশ চাকমা প্লুটোর হত্যাকারীদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছে পরিবারের সদস্যরা।

আজ মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি ২০১৮) সকাল ১১টায় রাঙামাটি সদর উপজেলার কুদুকছড়ি ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ের হলরুমে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে অনল বিকাশ চাকমা প্লুটোর স্ত্রী আলপনা চাকমা ও অনাদী রঞ্জন চাকমার স্ত্রী মনাদেবী চাকমাসহ দুই পরিবারের ১৫-১৬ জন সদস্য উপস্থিত ছিলেন।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান অনাদী রঞ্জন চাকমার ছেলে রিন্টু চাকমা।

সংবাদ সম্মেলনে অনল বিকাশ চাকমার স্ত্রী আলপনা চাকমার কাছ থেকে সাংবাদিকরা তার দাবি কি জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘যারা আমার স্বামীকে খুন করেছে তাদের উপযুক্ত বিচার চাই”। তার স্বামীকে কারা খুন করেছে সাংবাদিকদের অপর এক প্রশ্নের জবাবে আলপনা বলেন, “আমার স্বামী ইউপিডিএফে কাজ করায় প্রতিহিংসা পরায়ণ হয়ে তপন জ্যোতি চাকমা বর্মার নেতৃত্বে নব্য মুখোশ বাহিনীর সন্ত্রাসীরা খুন করেছে”।

লিখিত বক্তব্যে অভিযোগ করে বলা হয়, গত ৫ ডিসেম্বর ২০১৭ সাবেক ইউপি সদস্য অনাদী রঞ্জন চাকমাকে তৈচাকমা দজর পাড়া এলাকায় (১৮ মাইল) গুলি চালিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। এ ঘটনার ১০ দিন পর অর্থাৎ গত ১৫ ডিসেম্বর ২০১৭ বন্দুকভাঙার ধামাইছড়া মোনপাড়া নামক স্থানে ইউপিডিএফ সংগঠক অনল বিকাশ চাকমা প্লুটোকে গুলি করে খুন করা হয়। এই দু’টি হত্যাকা-ের জন্য দায়ি হলো বর্মা ও তরুর নেতৃত্বাধীন নব্য মুখোশ বাহিনী নামক সন্ত্রাসীরা। আমরা এই দুই খুনের ঘটনার এবং ৩ জানুয়ারী মিঠুন চাকমা হত্যার ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

পুলিশ হত্যাকারীদের এখনো গ্রেফতার করেনি অভিযোগ করে লিখিত বক্তব্যে আরো বলা হায়, ঘটনার পর অনেক দিন হয়ে গেলেও পুলিশ অপরাধীদের এখনো গ্রেফতার করেনি। গ্রেফতারের কোন চেষ্টাও আছে বলে লক্ষ্য করা যাচ্ছে না। গত ১৪ ডিসেম্বর ২০১৭ সাবেক ইউপি সদস্য সেন্টু চাকমার নেতৃত্বে নব্য মুখোশ বাহিনী প্রতিরোধ কমিটি ও নানিয়াচরের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা হামলাকারী সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে রাঙামাটি জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বরাবর একটি স্মারকলিপি পেশ করেন। তারপরও সরকার নির্বিকার। অন্যদিকে সন্ত্রাসীরা খুনের ঘটনার দায় স্বীকার করে বুক ফুলিয়ে বেড়াচ্ছে এবং একের পর এক খুন ও অপরহণসহ নানা ধরনের অপরাধ করে চলেছে। উক্ত স্মারকলিপি প্রদানের পরদিনই তারা বন্দুকভাঙায় ইউপিডিএফ সংগঠক অনল বিকাশ চাকমা প্লুটোকে খুন করে, যা উপরে বলা হয়েছে। এরপর তারা গত ৩ জানুয়ারী ২০১৮ খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফের অপর এক সংগঠক মিঠুন চাকমাকে অত্যন্ত নৃশংসভাবে হত্যা করে।

লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, আমরা মনে করি, অনাদী, প্লুটো ও মিঠুন চাকমার হত্যাকারীদের গ্রেফতার করা পুলিশ বা নিরাপত্তা বাহিনীর জন্য কঠিন কোন কাজ নয়। হত্যাকারীরা নানিয়াচর জোন থেকে মাত্র কয়েক শ’ গজ দূরে অস্ত্রশস্ত্রসহ গুল্যাছড়ি, ছ’কুড়ি বিল ও ফিরিঙ্গি পাড়ায় থাকে ও মহড়া দেয়। এমনকি নানিয়াচর থানা সদরে টিএন্ডটি বাজারেও তারা প্রায় সময় সশস্ত্র মহড়া দিয়ে থাকে। কিন্তু তারপরও নিরাপত্তা বাহিনী ও প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাদেরকে গ্রেফতার করা হচ্ছে না, যা আমাদের ও এলাকাবাসীর মনে নানা প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। আমরা জানতে চাই, তাহলে কি নিরাপত্তা বাহিনী ও প্রশাসনের সাথে নব্য মুখোশ বাহিনী সন্ত্রাসী ও খুনীদের যোগসাজশ ও বোঝাপড়া রয়েছে?

তপন জ্যোতি চাকমা বর্মা একজন দাগী আসামী উল্লেখ করে লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, নব্য মুখোশ বাহিনীর প্রধান তপন বিকাশ চাকমা ওরফে বর্মা প্রশাসন ও নিরাপত্তা বাহিনীর কাছে দীর্ঘ দিন ধরে একজন দাগী আসামী ও সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত।  তার বিরুদ্ধে কেবলমাত্র নানিয়াচর থানায় খুন ও অপহরণসহ বিভিন্ন অপরাধে ৫টি ফৌজদারী মামলা রয়েছে, যার মধ্যে একটি হলো তৎকালীন ঘিলাছড়ি ক্যাম্প কমা-ার ক্যাপ্টেন নুরুল আলম গাজী হত্যা মামলা (২০০৬ সালে)। এছাড়া জুরাছড়ি, বিলাইছড়ি, রাজস্থলী ও বরকল সহ বিভিন্ন থানায় তার বিরুদ্ধে আরো মামলা থাকতে পারে। তার গ্রুপের সাঙ্গপাঙ্গদের বিরুদ্ধেও একইভাবে বিভিন্ন মামলা রয়েছে।

সংবাদ সম্মেলন থেকে তিন দফা দাবি জানানো হয়। এগুলো হচ্ছে-

ক. অবিলম্বে অনাদী রঞ্জন চাকমা, অনল বিকাশ চাকমা প্লুটো ও মিঠুন চাকমার খুনীদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।

খ. বর্মা-তরুর নেতৃত্বাধীন নব্য মুখোশ বাহিনী নামক সন্ত্রাসী সংগঠনটি ভেঙে দিতে হবে, তাদের সন্ত্রাসী কর্মকান্ড বন্ধ করতে হবে এবং এই সন্ত্রাসীদের ও তাদের গডফাদারদের বিচারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে।

গ. ভবিষ্যতে যাতে আর কাউকে অনাদী, প্লূটো ও মিঠুনের মতো অকালে প্রাণ হারাতে না হয় এবং আর কোন পরিবারকে আমাদের মতো ভাগ্য বরণ করতে না হয়, তার জন্য সরকারকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

—————–

সংবাদ সম্মেলনে পঠিত লিখিত বক্তব্য নিম্নরূপ:

সাবেক ইউপি সদস্য অনাদী রঞ্জন চাকমা ও ইউনাইটেড পিপল্স ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) এর সংগঠক অনল বিকাশ চাকমা প্লুটোর হত্যাকারীদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে পরিবারের পক্ষ থেকে

সংবাদ সম্মেলন

৯ জানুয়ারী ২০১৮, কুদুকছড়ি, রাঙামাটি

 

সম্মানিত সাংবাদিকবৃন্দ,

১. আপনাদেরকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আমাদের বক্তব্য শুরু করছি। আপনারা জানেন গত ৫ ডিসেম্বর ২০১৭ সাবেক ইউপি সদস্য অনাদী রঞ্জন চাকমাকে তৈচাকমা দজর পাড়া এলাকায় (১৮ মাইল) গুলি চালিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। এ ঘটনার ১০ দিন পর অর্থা গত ১৫ ডিসেম্বর ২০১৭ বন্দুকভাঙার ধামাইছড়া মোনপাড়া নামক স্থানে ইউপিডিএফ সংগঠক অনল বিকাশ চাকমা প্লুটোকে গুলি করে খুন করা হয়। এই দু’টি হত্যাকা-ের জন্য দায়ি হলো বর্মা ও তরুর নেতৃত্বাধীন নব্য মুখোশ বাহিনী নামক সন্ত্রাসীরা। আমরা এই দুই খুনের ঘটনার এবং ৩ জানুয়ারী মিঠুন চাকমা হত্যার ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

 ২. উভয় ঘটনার পর থানায় মামলা দেয়া হয়। অনল বিকাশ চাকমা প্লুটো হত্যার মামলা নং: ০৫/১৭৩, ধারা ৩০২/৩৪ (রাঙামাটি কোতোয়ালি থানা)। তবে অনাদী রঞ্জন চাকমা হত্যার বিরুদ্ধে গত ৮ ডিসেম্বর ২০১৭ নানিয়াচর থানায় মামলা দায়ের করা হলেও পুলিশ এখনো তা নথিভুক্ত করেনি।

 ৩. ঘটনার পর অনেক দিন হয়ে গেলেও পুলিশ অপরাধীদের এখনো গ্রেফতার করেনি। গ্রেফতারের কোন চেষ্টাও আছে বলে লক্ষ্য করা যাচ্ছে না। গত ১৪ ডিসেম্বর ২০১৭ সাবেক ইউপি সদস্য সেন্টু চাকমার নেতৃত্বে নব্য মুখোশ বাহিনী প্রতিরোধ কমিটি ও নানিয়াচরের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা হামলাকারী সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে রাঙামাটি জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বরাবর একটি স্মারকলিপি পেশ করেন। তারপরও সরকার নির্বিকার। অন্যদিকে সন্ত্রাসীরা খুনের ঘটনার দায় স্বীকার করে বুক ফুলিয়ে বেড়াচ্ছে এবং একের পর এক খুন ও অপরহণসহ নানা ধরনের অপরাধ করে চলেছে। উক্ত স্মারকলিপি প্রদানের পরদিনই তারা বন্দুকভাঙায় ইউপিডিএফ সংগঠক অনল বিকাশ চাকমা প্লুটোকে খুন করে, যা উপরে বলা হয়েছে। এরপর তারা গত ৩ জানুয়ারী ২০১৮ খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফের অপর এক সংগঠক মিঠুন চাকমাকে অত্যন্ত নৃশংসভাবে হত্যা করে। এই বর্বরোচিত হত্যাকান্ডের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ বিক্ষোভ এখনো অব্যাহত রয়েছে।

 ৪. আমরা মনে করি, অনাদী, প্লুটো ও মিঠুন চাকমার হত্যাকারীদের গ্রেফতার করা পুলিশ বা নিরাপত্তা বাহিনীর জন্য কঠিন কোন কাজ নয়। হত্যাকারীরা নানিয়াচর জোন থেকে মাত্র কয়েক শ’ গজ দূরে অস্ত্রশস্ত্রসহ গুল্যাছড়ি, ছ’কুড়ি বিল ও ফিরিঙ্গি পাড়ায় থাকে ও মহড়া দেয়। এমনকি নানিয়াচর থানা সদরে টিএন্ডটি বাজারেও তারা প্রায় সময় সশস্ত্র মহড়া দিয়ে থাকে। কিন্তু তারপরও নিরাপত্তা বাহিনী ও প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাদেরকে গ্রেফতার করা হচ্ছে না, যা আমাদের ও এলাকাবাসীর মনে নানা প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। আমরা জানতে চাই, তাহলে কি নিরাপত্তা বাহিনী ও প্রশাসনের সাথে নব্য মুখোশ বাহিনী সন্ত্রাসী ও খুনীদের যোগসাজশ ও বোঝাপড়া রয়েছে?

 ৫। অথচ আমরা খোঁজ নিয়ে জেনেছি, নব্য মুখোশ বাহিনীর প্রধান তপন বিকাশ চাকমা ওরফে বর্মা প্রশাসন ও নিরাপত্তা বাহিনীর কাছে দীর্ঘ দিন ধরে একজন দাগী আসামী ও সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত।  তার বিরুদ্ধে কেবলমাত্র নানিয়াচর থানায় খুন ও অপহরণসহ বিভিন্ন অপরাধে ৫টি ফৌজদারী মামলা রয়েছে, যার মধ্যে একটি হলো তকালীন ঘিলাছড়ি ক্যাম্প কমা-ার ক্যাপ্টেন নুরুল আলম গাজী হত্যা মামলা (২০০৬ সালে)। এছাড়া জুরাছড়ি, বিলাইছড়ি, রাজস্থলী ও বরকল সহ বিভিন্ন থানায় তার বিরুদ্ধে আরো মামলা থাকতে পারে। তার গ্রুপের সাঙ্গপাঙ্গদের বিরুদ্ধেও একইভাবে বিভিন্ন মামলা রয়েছে।

 ৬। তাই এত বড় দাগী আসামীকে গ্রেফতার না করে কেন তাকে অবাধে খুন, অপহরণসহ সন্ত্রাসী কর্মকান্ড চালিয়ে যেতে দেয়া হচ্ছে তা জনমনে এক বিরাট প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে, যার উত্তর প্রশাসনকে দিতে হবে। তাকে গ্রেফতার না করার পেছনে কোন সংকীর্ণ রাজনৈতিক স্বার্থ কিংবা জাতিগত ও সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি বা হিসাব-নিকাশের বিষয় জড়িত কিনা তার উত্তরও আমরা সরকারের কাছে জানতে চাই।

 ৭। অনাদী রঞ্জন চাকমা ও অনল বিকাশ চাকমা প্লুটোর নিহত হওয়ার পর আমরা এখন অসহায় হয়ে পড়েছি। আমাদের চোখে এখন ভীষণ অন্ধকার। ছেলে-সন্তান নিয়ে কীভাবে সংসারের খরচ সংস্থান হবে সে নিয়ে এখন আমাদের দুশ্চিন্তার শেষ নেই। সন্ত্রাসীরা কেবল ওই দুইজনকে খুন করেনি, তারা আমাদের জীবনও শেষ করে দিয়েছে।

 ৮। আমরা অত্যন্ত সাধারণ ও নিরীহ মানুষ। অন্যদের সহযোগিতা ছাড়া আমরা আমাদের এই বক্তব্য আপনাদের কাছে তুলে ধরতে পারতাম না। কিন্তু আমরা মনে করেছি আমাদের বক্তব্য তুলে ধরা উচিত। কারণ আমরা শান্তিতে থাকতে চাই এবং অন্যেরাও যাতে শান্তিতে থাকতে পারে সেটা চাই। কিন্তু সন্ত্রাসীরা যদি গ্রেফতার না হয়, তাদের ধ্বংসাত্ত¥ক কার্যকলাপ যদি বন্ধ না হয়, তাহলে আরো অনেকে আমাদের মতো ভাগ্য বরণ করতে হবে এবং এলাকায় অশান্তি বিরাজ করতে থাকবে। তাই আমরা আপনাদের মাধ্যমে প্রশাসন তথা সরকারের কাছে নিম্নোক্ত  দাবি জানাচ্ছি:

 ক. অবিলম্বে অনাদী রঞ্জন চাকমা, অনল বিকাশ চাকমা প্লুটো ও মিঠুন চাকমার খুনীদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।

 খ. বর্মা-তরুর নেতৃত্বাধীন নব্য মুখোশ বাহিনী নামক সন্ত্রাসী সংগঠনটি ভেঙে দিতে হবে, তাদের সন্ত্রাসী কর্মকান্ড বন্ধ করতে হবে এবং এই সন্ত্রাসীদের ও তাদের গডফাদারদের বিচারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে।

 গ. ভবিষ্যতে যাতে আর কাউকে অনাদী, প্লূটো ও মিঠুনের মতো অকালে প্রাণ হারাতে না হয় এবং আর কোন পরিবারকে আমাদের মতো ভাগ্য বরণ করতে না হয়, তার জন্য সরকারকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

 সবাইকে ধন্যবাদ। পরিবারের পক্ষ থেকে

 আলপনা চাকমা

ডেবাছড়ি, কাউখালি, রাঙামাটি জেলা।

 মনাদেবী চাকমা

দজর পাড়া, ৮ নং ওয়ার্ড, ২ নং নানিয়াচর ইউনিয়ন

নানিয়াচর উপজেলা, রাঙামাটি জেলা।

 

 তপন জ্যোতি চাকমা ওরফে বর্মার বিরুদ্ধে নানিয়াচর থানায় দায়ের করা মামলাসমূহ:
০১। মামলা নং-০১। তাং-২৭/১২/২০০৬ ইং। মামলার ধারা-৩০২/৩৪ দন্ডবিধি, জি,আর-৩০৪/০৬, এস,সি-৬/১১। মামলার বাদী সার্জেন্ট মো. শহিদুল আলম, যার পরিচিতি নং-৩৯৯৮৬৮৬, ২৪ ইষ্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট, নানিয়ারচর জোন, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা।
০২। নানিয়ারচর থানার মামলা নং-১(৩)০৭, ধারা-৩৬৪/৩৪ দন্ডবিধি, ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী
০৩। নানিয়ারচর থানার মামলা নং-২(২)০৩, ধারা-৩৬৪/১০৯/৩৪ দন্ডবিধি, সি,এস ভূক্ত আসামী
০৪। নানিয়ারচর থানার মামলা নং-২(৬)০১, ধারা-১৪৩/৪৪৮/৫০৬/৩৫১ দন্ডবিধি, ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী
০৫। নানিয়ারচর থানার মামলা নং-১(১২)০৩, ধারা- ১৪৭/১৪৮/৪৪৮/৩০৭/৩২০৩২৪/৩২৫/৩২৬/৪৩৬/৪১৭/৩০২/১১৪/৩৪ দন্ডবিধি, ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী]

—————————-
সিএইচটি নিউজ ডটকম’র প্রচারিত কোন সংবাদ, তথ্য, ছবি ব্যবহারের প্রয়োজন দেখা দিলে যথাযথ সূত্র উল্লেখপূর্বক ব্যবহার করুন।

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. AcceptRead More